যা আগামী ২৯ নভেম্বর নিম্নচাপে পরিণত হয়ার শঙ্কা রয়েছে। নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এর নাম হবে মিগজাউম। এর নাম দিয়েছে মিয়ানমার। এর কবলে প্রভাবিত হতে পারে বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমারের উপকূল। আবহাওয়াবিদ ও জলবায়ু গবেষকরা বলছেন, নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে বাংলাদেশে আঘাত হানার শঙ্কা প্রবল।
পূর্বাভাস অনুসারে, আগামী ২৭ নভেম্বর থাইল্যান্ড উপসাগর থেকে বঙ্গোপসাগরে একটি শক্তিশালী ঘূর্ণাবর্ত প্রবেশ করবে। ক্রমশ উত্তর পশ্চিমদিকে এগিয়ে শক্তি সঞ্চয় করবে। শক্তি বাড়িয়ে ২৯ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে ঘূর্ণাবর্তটি।
গতকাল বুধবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী তিন দিন সারা দেশে আংশিক মেঘলা আকাশ ও আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। রাতের তাপমাত্রা সারা দেশে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমার সম্ভাবনা ছিল। আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সীতাকুণ্ডে ৩১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায় ১৪.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার এবং পরদিন শুক্রবার আবহাওয়া প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। শনিবার থেকে আবহাওয়ার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
আবহাওয়া গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, আগামী ১ থেকে ৩ ডিসেম্বরের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের বরিশাল ও চট্টগ্রাম উপকূলে আঘাত আনতে পারে।