টানা দুই দিন পর নোয়াখালীতে দেখা মিলেছে ঝলমলে রোদের। এতে জনমনে স্বস্তি বিরাজ করছে। তবে বন্যার পানিতে এখনো ডুবে আছে এই জেলার আট উপজেলা। মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে সূর্যের দেখা মিলে।
টানা বৃষ্টি ও ভারতের উজানের পানিতে নোয়াখালীতে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। ডুবে আছে বসতঘর ও সড়ক। নোয়াখালীর ৮ উপজেলার ৮৭ ইউনিয়নের প্রায় সাড়ে ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছেন। ১১৬৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন ২ লাখ ১৬ হাজার মানুষ।
জেলা আবহাওয়া কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, সমুদ্রে থাকা তিন নম্বর সতর্ক সংকেত উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। কোনো রকম ঝড়ো হাওয়া বা বৃষ্টিপাতের শঙ্কা নেই। আস্তে ধীরে আবহাওয়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে এবং পানি ধীরে ধীরে কমে যাবে বলে আমরা আশাকরি।