তীব্র তাপপ্রবাহে যখন শরবতের চাহিদা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময় শরবতের দামও বাড়িয়ে দিয়েছে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা। ৫ টাকার প্রতি গ্লাস লেবুর শরবতে গুনতে হচ্ছে ৩০ টাকা পর্যন্ত। এ পরিস্থিতিতে অসহায় ভোক্তারা বলছেন, বাজারে চলছে হরিলুট; যা দেখার কেউ নেই।
বিক্রেতারা দাম বাড়ালেও প্রশ্ন হচ্ছে তাদের বানানো শরবত কতটা মানসম্মত!শরবতের রং সুন্দর করার জন্য মেশায় কৃত্রিম রং, অরেঞ্জ পাউডার। স্বাদ মিষ্টি করার জন্য স্যাকারিন, টেস্টিং সল্টও মেশানো হয়।
ভোক্তাদের দাবী, রাস্তার ধারের এসব শরবত, পানীয় মানসম্মত নয়। তবে তীব্র গরম থেকে বাঁচতে না খেয়েও কোনো উপায় নেই। একটু স্বস্তির জন্য এক গ্লাস শরবত খেতেই হচ্ছে।
প্রখর সূর্যতাপ আর ভ্যাপসা গরমে চাহিদা বেড়েছে হরেক রকমের বিদেশি রসালো ফলের। তবে অধিকাংশই বিক্রি হচ্ছে চড়া দরে। সপ্তাহের ব্যবধানে ৩০-৫০ টাকা বেড়ে মাল্টার দাম ঠেকেছে কেজিতে ২৮০-৩০০ টাকায়। কিছুদিন আগেও ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া তরমুজ এখন বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৭০-৮০ টাকায়। এর সঙ্গে ১০ দিন আগে বিক্রি হওয়া ৬০ টাকার বেলের দামও এখন দ্বিগুণ।