এর আগে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত রোববার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগের একই বেঞ্চ পরবর্তী শুনানির জন্য ১৯ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। আদালতে ওইদিন জামায়াতের পক্ষে সময় চান আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. জিয়াউর রহমান।
২০০৯ সালের এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াতকে নির্বাচন কমিশনের দেয়া নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট রায় দেয় হাইকোর্ট। এরপর হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে জামায়াত।
২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের সারসংক্ষেপ জমা দেয় জামায়াতে ইসলামী।
সর্বশেষ গত ৬ নভেম্বর আবেদনটি শুনানির জন্য ওঠে। পরে ১২ নভেম্বর এ বিষয়ে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ। এদিন কার্যতালিকার ৩ নম্বরে ছিল মামলাটি। হরতালের কারণে আইনজীবী আসতে পারবেন না জানিয়ে জামায়াত আপিল বিভাগে ৬ সপ্তাহ সময় চাইলেও আদালত তা গ্রহণ করেননি। জামায়াতের আপিলের পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকায় আবেদন খারিজ করে দেন আদালত।