উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণে ২২ উপজেলায় ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইসি। ৮ মে শুরু হবে প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ।
নির্বাচন কমিশনের সবশেষ প্রকাশিত ভোটার তালিকা অনুসারে নির্দিষ্ট কেন্দ্রে বৈধ ভোটারকে উপস্থিত হতে হবে। তবে ভোট দেওয়ার আগেই সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ৫টি উপায়ে ভোটার শনাক্ত করবেন। সেগুলো হচ্ছে- স্মার্ট কার্ড ব্যবহার করে, স্মার্ট কার্ডের নম্বর ব্যবহার করে, ১৭ ডিজিটের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ব্যবহার করে, ১২ ডিজিটের ভোটার নম্বর ব্যবহার করে এবং আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে। এসবের যেকোনো একটি উপায়ে ভোটারের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর ইভিএম মেশিনে আঙুলের ছাপ ম্যাচিং না হলে সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ব্যবস্থা নেবেন।
আর যেসব ভোটারের আঙুলের ছাপ ম্যাচিং হবে না এবং সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার নিজের আঙুলের ছাপ দিয়ে ইলেক্ট্রনিক ব্যালট ইস্যু করবেন। সম্প্রতি নির্বাচন পরিচালনা-২ (অধিশাখা)-এর উপসচিব আতিয়ার রহমানের সই করা বিশেষ পরিপত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।