সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন কে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা মহানগর হাকিম মোঃ সেফাতুল্লাহ আদালত তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে রোববার তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
একই দিন তার পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক আব্দুল হালিম ব্যারিস্টার সুমনকে আদালতে হাজির করে তাকে হেফাজতে রাখার আবেদন করেন।
শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
ব্যরিস্টার সুমনের বিরুদ্ধে মিরপুরের বাঙালিয়ানা ভোজের সহকারী বাবুর্চি হৃদয় মিয়ার বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার মামলা রয়েছে। যার প্রেক্ষিতে গত ২১ অক্টোবর গভীর রাতে ঢাকার মিরপুর-৬ থেকে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, সাম্প্রতিক ছাত্র বিক্ষোভের সময় গত ১৯ জুলাই মিরপুর-১০ এ জুমার নামাজ আদায়ের পর সমাবেশে যোগ দেন হৃদয়।
আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সমাবেশে হামলা, ও গুলি ছোড়ে এবং গুলিবিদ্ধ হৃদয় আহত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
হৃদয় হবিগঞ্জের মাধবপুরে যুবদলের সদস্য এবং ছাতিয়ান ইউনিয়নের বাসিন্দা।
মঙ্গলবার ভোরে মিরপুর থেকে সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
তার আগে, সুমন তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করে বলেছিলেন যে তিনি “পুলিশের সাথে যাচ্ছিলেন। আদালতে দেখা হবে। আমার জন্য দোয়া করবেন।”