দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইডিয়া’র ব্যবস্থাপনায় মাইক্রো-কোর্স অন ইম্প্যাক্ট অন্ট্রাপ্রিনিউরশিপ ইন্যাবলিং সাসটেইনেবল ফিউচার বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
শনিবার (১ জুন) বিকেল ৪ টায় হাবিপ্রবির অডিটোরিয়াম-২ এ উক্ত সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাবিপ্রবির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামান, কী-নোট স্পীকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়ান বাংলাদেশের সভাপতি ও সিআরআই এর সিনিয়র এসোসিয়েট প্রফেসর মোঃ রশীদুল হাসান। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন হাবিপ্রবির ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মাহাবুব হোসেন, এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ক্যারিয়ার অ্যাডভাইজরি সার্ভিস (ক্যাডস) এর পরিচালক প্রফেসর ড. এন এইচ এম রুবেল মজুমদার। সঞ্চালনা করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের সহকারী পরিচালক সহকারী অধ্যাপক মোঃ মিজানুর রহমান।
কী-নোট স্পীকারের বক্তব্যে ওয়ান বাংলাদেশের সভাপতি প্রফেসর মোঃ রশীদুল হাসান বলেন, বর্তমান যুগে তথ্য প্রযুক্তির বিকল্প নেই। এখনকার যুব সমাজ যদি উদ্যেক্তা হতে পারে তাহলে তারা নিজেদের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অন্যদের কর্মসংস্থান করতে পারবে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামান বলেন, আমি বিশ্বাস করি আমাদের শিক্ষার্থীরা একদিন দক্ষ গ্র্যাজুয়েট হিসেবে বের হবে। দিন দিন প্রাইভেট সেক্টর বড় হচ্ছে। সুতরাং প্রাইভেট সেক্টরকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমাদেরকে ইনোভেশন এবং সৃষ্টিশীলতার প্রতি আগ্রহী হতে হবে। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিতে এবং উদ্যেক্তা তৈরি করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন এবং কাজকে সহযোগিতা করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা ড. সজীব ওয়াজেদ জয় আমাদের নতুন নতুন ইনোভেশন এবং ধারণা দিচ্ছেন। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন,আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ইউনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আশা রাখছি আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের আইডিয়া একে অপরের সাথে শেয়ার করবে এবং ইউনিক আইডিয়া ডেভলপ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের কাজে সহযোগিতা করবে এবং অংশগ্রহণ করবে। পরিশেষে তিনি উপস্থিত সকলকে এবং আয়োজন সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
নাঈম ইসলাম সংগ্রাম |হাবিপ্রবি